আদর্শ নারী

আদর্শ নারী

কন্যাদান অনেক কষ্টের, বাবা-মায়ের প্রাণ বিয়ে দেয়ার পর সার্ক্ষনিক মায়া কান্না লেগেই থাকে এবং মেয়ের সুখ শান্তি না জানি কেমন হয়!

বুদ্ধিমতি মেয়েরাই জীবনে কখনোই বাবাকে হাড়ায় না। ওরা মনে প্রাণে জানে, মেয়ে হয়ে জন্মেছি বাবা দুটো মাও দুটো। মেয়ে মানেই ত্যাগ, মাতা-পিতার সেবার স্বাদ শশুরালয়েই চিরস্থায়ী হয়ে থাকে। বৃদ্ধা শ্বশুরকে স্নান করিয়ে নিজের পিতৃসেবা করা, এ যেনো নারীত্ব আর্দশ সেবা। নিজেকে অনেক স্বস্তিবোধ করেন।

নারী মানেই সৃষ্টি, নারী মানেই ধ্বংস। নদী আদর্শ নারীর নারীর মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। আদর্শ নারীদর্শ নারীর মাঝেও নতুন সুখছায়ার পৃথিবী গড়ে উঠতে পারে।

এমনটি সমাজের প্রতিটি পরিবারের প্রত্যাশা থাকে। এখন বেশির ভাগই বিলুপ্তি হয়ে গেছে সোসাইটির ফাকে ফাকে। আদর্শ নারীদর্শ পরিবার থেকে আদর্শ নারীধুনিক পরিবারে দেখা যায় অনেক মা বাবা বৃদ্ধাশ্রমে। এতে নারীদের ভূমিকায় বেশীভাগ থাকে।

বধুয়ার হৃদয়ে সতস্ফুর্ত পিতৃতান্ত্রিক, মাতৃতান্ত্রিক, সেবাই যেনো ধর্ম। এমন পল্লীবালা বধুর জন্য অন্তর থেকে আর্শীবাদ রইলো।

1 Comments

Previous Post Next Post

Contact Form