নিজের সম্পর্কে কিছু বলা সব সময়ই কঠিন একটি কাজ। আমি মনে করি, পৃথিবীতে কোন মানুষই তার নিজের সম্পর্কে শতভাগ সঠিক তথ্য দিতে পারবে না। যাই হোক, তারপরও আমার সম্পর্কে কিছু কথা যেগুলো না বললেই নয়। আমি এক সাধারন মানুষ, চারিদিকে একে অপরের কাধে পা রেখে উপরে ওঠার এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। প্রত্যেকে ব্যাস্ত আপন স্বার্থ চরিতার্থে, কোথাও জায়গা না পেয়ে নিজেকে প্রকাশ করতে একটি ব্লগ। প্রকৃতি, পরিবেশ, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মানবজীবন, সংস্কৃতি তথা বাংলাদেশ ও বর্হিবিশ্বের মানবজাতির জন্য কিছু শিক্ষনীয় বিষয় তুলে ধরা, সেটা হোক দেশের ইতিহাস বা সামাজিক বিষয় বা মানুষের সঠিক জীবন ধারার নমুনা বা উদাহারণ। পাশা-পাশি শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রসার ও পরিচ্ছন্ন বিনোদনের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরী করা।
সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষের ও উচিত সৃশৃঙ্খল এই ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা। এদিক থেকে চিন্তা করলে চেষ্টা প্রচেষ্টা তথা কর্মতৎপরতা মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। এজন্যেই লক্ষ্য করা যায় মানবজীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন এবং স্থায়ী পরিবর্তন এখন অনস্বীকার্য একটি বাস্তবতা। উন্নত এবং জটিল এই মানব সমাজে তাই জীবনের সকল কোণেই বা সকল পর্যায়েই কাজের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বলা যেতে পারে কাজ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষে আত্মা এবং মনের ওপর, চিন্তাপদ্ধতির ওপর, মানুষের মূল্যবোধের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। চলমান জীবন প্রবাহের গতিশীলতার জন্যে বা জীবন ধারণের জন্যে মানব সমাজকে অবশ্যই কাজ বা চেষ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা বা বৃহৎ মূল্যবোধ গুলো অর্জন করার জন্যে নিরন্তর উদ্যম ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো দেশ বা জাতি উন্নতির শিখরে আরোহন করতে চাইলে অবশ্যই সেই জাতিকে কর্মতৎপর হতে হবে, অলসতা পরিহার করে চলতে হবে। যুগে যুগে যারা সভ্যতার জন্ম দিয়েছেন তারা নিরলস পরিশ্রমী ব্যক্তি ছিলেন। তাঁরা নিজেদের খোদাপ্রদত্ত মেধাকে কাজে লাগিয়ে সৃষ্টি জগতে অনন্য অবদান রেখে গেছেন।
সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষের ও উচিত সৃশৃঙ্খল এই ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা। এদিক থেকে চিন্তা করলে চেষ্টা প্রচেষ্টা তথা কর্মতৎপরতা মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। এজন্যেই লক্ষ্য করা যায় মানবজীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন এবং স্থায়ী পরিবর্তন এখন অনস্বীকার্য একটি বাস্তবতা। উন্নত এবং জটিল এই মানব সমাজে তাই জীবনের সকল কোণেই বা সকল পর্যায়েই কাজের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বলা যেতে পারে কাজ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষে আত্মা এবং মনের ওপর, চিন্তাপদ্ধতির ওপর, মানুষের মূল্যবোধের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। চলমান জীবন প্রবাহের গতিশীলতার জন্যে বা জীবন ধারণের জন্যে মানব সমাজকে অবশ্যই কাজ বা চেষ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা বা বৃহৎ মূল্যবোধ গুলো অর্জন করার জন্যে নিরন্তর উদ্যম ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো দেশ বা জাতি উন্নতির শিখরে আরোহন করতে চাইলে অবশ্যই সেই জাতিকে কর্মতৎপর হতে হবে, অলসতা পরিহার করে চলতে হবে। যুগে যুগে যারা সভ্যতার জন্ম দিয়েছেন তারা নিরলস পরিশ্রমী ব্যক্তি ছিলেন। তাঁরা নিজেদের খোদাপ্রদত্ত মেধাকে কাজে লাগিয়ে সৃষ্টি জগতে অনন্য অবদান রেখে গেছেন।