আমাদের এই সমাজ ব্যবস্থায় বহু ধরণের মিল বিদ্যমান। ব্যক্তি পরিবার, সমাজ এমনকি রাষ্ট্রীয় জীবনে আমরা সকলেই কেবল মিল খুঁজে বেড়াই। সব কিছুতেই তাল মিলিয়ে চলতে চাই। কিন্তু মিলাতে চাইলেই কি তা মিলে?
বিকেলবেলা সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ শহরের আলী মোসা নামক একটি জায়গায় ঘুরাফেরার সময় হঠাৎ চোখের দৃষ্টি চলে গেল বড়ই গাছের দিকে। একটি বড়ই গাছে অনেক গুলো বড়ই ধরেছে কিন্তু খাওয়ার মানুষ নাই। শৈশবকালের খুবই জনপ্রিয় একটি ফল বড়ই, দেখলেই লবণ মরিচ নিয়ে দৌড়ে যেতাম খাওয়ার জন্য। তাই আজও সেই লোভ সামলাতে না পেরে লবন মরিচ ছাড়াই দুটি বড়ই মুখে দিয়ে আমি তো অবাক। দেখতে এত সুন্দর বড়ই, এত তিতা লাগে ক্যামনে? ওহে, বড়ই তুমি এত তিতা কেন? করলা, নিমপাতার রসের চায়তেও বেশী তিতা। মুখেই দেয়া যায় না।
ক্যামেরায় ধারণকৃত এই ছবিটির পাতা-কান্ড ফল দেখতে খুবহু বড়ই ফলের মত অথচ সাধে ভিন্ন। তাহলে স্বভাবতভাবেই প্রশ্ন জাগে, সুধুমাত্র রঙের মিল হলেই কি আমরা সবকিছু মিলিয়ে ফেলতে পারি? এভাবে কি আসলেই মিল হয়? আর চাইলেই কি আমরা সকল কিছুকে মিলিয়ে ফেলতে পারি? ইচ্ছে মতো কি যেকোনো কিছুই মিলানো যায়? নাকি আদৌ মিলিয়ে ফেলা কিংবা মিল ভাবা সম্ভব?
বিকেলবেলা সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ শহরের আলী মোসা নামক একটি জায়গায় ঘুরাফেরার সময় হঠাৎ চোখের দৃষ্টি চলে গেল বড়ই গাছের দিকে। একটি বড়ই গাছে অনেক গুলো বড়ই ধরেছে কিন্তু খাওয়ার মানুষ নাই। শৈশবকালের খুবই জনপ্রিয় একটি ফল বড়ই, দেখলেই লবণ মরিচ নিয়ে দৌড়ে যেতাম খাওয়ার জন্য। তাই আজও সেই লোভ সামলাতে না পেরে লবন মরিচ ছাড়াই দুটি বড়ই মুখে দিয়ে আমি তো অবাক। দেখতে এত সুন্দর বড়ই, এত তিতা লাগে ক্যামনে? ওহে, বড়ই তুমি এত তিতা কেন? করলা, নিমপাতার রসের চায়তেও বেশী তিতা। মুখেই দেয়া যায় না।
ক্যামেরায় ধারণকৃত এই ছবিটির পাতা-কান্ড ফল দেখতে খুবহু বড়ই ফলের মত অথচ সাধে ভিন্ন। তাহলে স্বভাবতভাবেই প্রশ্ন জাগে, সুধুমাত্র রঙের মিল হলেই কি আমরা সবকিছু মিলিয়ে ফেলতে পারি? এভাবে কি আসলেই মিল হয়? আর চাইলেই কি আমরা সকল কিছুকে মিলিয়ে ফেলতে পারি? ইচ্ছে মতো কি যেকোনো কিছুই মিলানো যায়? নাকি আদৌ মিলিয়ে ফেলা কিংবা মিল ভাবা সম্ভব?
