পল্লী গাঁয়ে জন্ম আমার সেটাই ছিল আমার ভুবন,
হেঁসে খেলে বড় হব কাটিয়ে দেব সেথায় জীবন।
ডাইনে-বায়ে, সামনে-পিছে যেদিক পানে দৃষ্টি যায়,
আ-দিগন্ত সবুজ মাঠ ডাক দিয়ে যায় কোন ইশারায়।
উর্ধ্বে আছে মুক্ত আকাশ উদার তাহার মনখানি,
নিজের বুকে ঠাই দিয়েছে স্বর্বংসহা ধরিত্রী রানী।
পল্লী মায়ের গাছ-গাছালী, পাখ-পাখালির কলতান,
রাখালিয়ার বাঁশির সুর আর বাউলেরই দেশের গান।
কি যে যাদু আছে তাতে কি জানি কি আছে সুধা,
সুখের পরশ আনে বুকে মিটায় আমার মনের ক্ষুধা।
চাঁদনীরাতে চাঁদের পানে জানিনা কোন মুগ্ধতায়,
তপস্বিনীর মত চেয়ে বসে রইতাম আঙিনায়।
হারিয়ে গেল সেসব কোথায় আছে তারা কতদুরে,
পল্লী গায়ের পল্লী মানুষ কেমনে হলাম আজ শহরে।
খোলা আকাশের মুক্ত বিহঙ্গ শিকল দিয়ে তারি পায়,
যতই রাখ সোনার খাঁচায় মনটা যে তার উড়াল দেয়।
শহরে নেই গাছ-গাছালী নেইতো কোন খোলা আকাশ,
পাখির ডাকে ঘুম ভাঙে না বাতায়নে নেইকো বাতাস।
আবার হব পল্লী মানুষ ফিরে যাব আমার গাঁয়,
মনের মাঝে রেখেছি এঁকে রেখেছি কল্পনায়।
হেঁসে খেলে বড় হব কাটিয়ে দেব সেথায় জীবন।
ডাইনে-বায়ে, সামনে-পিছে যেদিক পানে দৃষ্টি যায়,
আ-দিগন্ত সবুজ মাঠ ডাক দিয়ে যায় কোন ইশারায়।
উর্ধ্বে আছে মুক্ত আকাশ উদার তাহার মনখানি,
নিজের বুকে ঠাই দিয়েছে স্বর্বংসহা ধরিত্রী রানী।
পল্লী মায়ের গাছ-গাছালী, পাখ-পাখালির কলতান,
রাখালিয়ার বাঁশির সুর আর বাউলেরই দেশের গান।
কি যে যাদু আছে তাতে কি জানি কি আছে সুধা,
সুখের পরশ আনে বুকে মিটায় আমার মনের ক্ষুধা।
চাঁদনীরাতে চাঁদের পানে জানিনা কোন মুগ্ধতায়,
তপস্বিনীর মত চেয়ে বসে রইতাম আঙিনায়।
হারিয়ে গেল সেসব কোথায় আছে তারা কতদুরে,
পল্লী গায়ের পল্লী মানুষ কেমনে হলাম আজ শহরে।
খোলা আকাশের মুক্ত বিহঙ্গ শিকল দিয়ে তারি পায়,
যতই রাখ সোনার খাঁচায় মনটা যে তার উড়াল দেয়।
শহরে নেই গাছ-গাছালী নেইতো কোন খোলা আকাশ,
পাখির ডাকে ঘুম ভাঙে না বাতায়নে নেইকো বাতাস।
আবার হব পল্লী মানুষ ফিরে যাব আমার গাঁয়,
মনের মাঝে রেখেছি এঁকে রেখেছি কল্পনায়।
Tags
ছড়া-কবিতা