আমার দেশের শ্যামল প্রান্তর পাহাড় নদী ঝর্না,
হরেক রকম পাখ-পাখালি যায় না হাতে গোনা।
নদীর বুকে পাল তুলে যায় নৌকা শত শত,
পাহাড় বেয়ে ঝর্না ধারা বইছে অবিরত।
তারই ধারা নদীর সনে মিলে একসাথে,
সাগরপানে ছুটে চলে মিলে মোহনাতে।
সারিসারি গাছগাছালি আছে নদীর তীরে,
কলসি কাঁখে গায়ের বধু ফিরে নিজ ঘরে।
সবুজঘেরা গ্রাম গুলো তার রূপ যে চমৎকার,
দেখলে সবার চক্ষু জুড়ায় অতি মনোহর।
গ্রাম বাংলার মেঠো পথে গরুর গাড়ি নিয়ে,
কৃষক ছেলে ফিরছে ঘরে ফসল বোঝাই দিয়ে।
সাঁঝের বেলা রাখাল ছেলে ধেনু লয়ে সাথে,
গাঁয়ের পানে ফিরে চলে আঁকা বাঁকা পথে।
হৃদয় ছোয়া এ দৃশ্যটি অবাক হয়ে দেখি,
নিত্যদিনের এমন ছবি দিয়েছে আজ ফাঁকি।
গ্রামকে আমি বড় ভালবাসি সেও ফিরায়েছে মুখ,
তাইতো আমি কোথাও গিয়ে পাই না কোন সুখ।
হরেক রকম পাখ-পাখালি যায় না হাতে গোনা।
নদীর বুকে পাল তুলে যায় নৌকা শত শত,
পাহাড় বেয়ে ঝর্না ধারা বইছে অবিরত।
তারই ধারা নদীর সনে মিলে একসাথে,
সাগরপানে ছুটে চলে মিলে মোহনাতে।
সারিসারি গাছগাছালি আছে নদীর তীরে,
কলসি কাঁখে গায়ের বধু ফিরে নিজ ঘরে।
সবুজঘেরা গ্রাম গুলো তার রূপ যে চমৎকার,
দেখলে সবার চক্ষু জুড়ায় অতি মনোহর।
গ্রাম বাংলার মেঠো পথে গরুর গাড়ি নিয়ে,
কৃষক ছেলে ফিরছে ঘরে ফসল বোঝাই দিয়ে।
সাঁঝের বেলা রাখাল ছেলে ধেনু লয়ে সাথে,
গাঁয়ের পানে ফিরে চলে আঁকা বাঁকা পথে।
হৃদয় ছোয়া এ দৃশ্যটি অবাক হয়ে দেখি,
নিত্যদিনের এমন ছবি দিয়েছে আজ ফাঁকি।
গ্রামকে আমি বড় ভালবাসি সেও ফিরায়েছে মুখ,
তাইতো আমি কোথাও গিয়ে পাই না কোন সুখ।
Tags
ছড়া-কবিতা