এক বুক আশা ভরসা বিশ্বাস নিয়ে দু’চোখ ভরে স্বপ্ন নিয়ে বাবার বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন সুন্দর একটি জীবনের খুজে।সুখের পেছনে ছুটতে ছুটতে তারা আজ বড়ই জীর্ণশীর্ণ, পরিশ্রান্ত। পূর্ণিমার চাঁদের আলো অনেকের কাছে আজ দূসর, কালো, অন্ধকার মনে হয়। হতাশার অন্ধকারে জীবন প্রদীপ নিভে যেতে চায়। তখনই আঁধার রাত ভেদ করে পূর্ব আকাশে সূর্য উঠে। শিশির ভেজা ভোর সকালের নিভু নিভু আলো দেখে অনেকেই ক্লান্তি চোখে পৃথিবীর সমস্ত শক্তি এক করে নতুন প্রত্যয়ে উঠে দাঁড়ায়। তারা নতুন করে স্বপ্ন দেখে সুন্দর এক আগামীর।
নারী হচ্ছে অপার রহস্য এর লীলাভূমি, সমগ্র সুন্দরের উৎস। কিন্ত নারীকে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কঠিন ও বিপদ সংকুল পথ পাড়ি দিতে হয়। এ দেশে বহু পরিবারে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ট হলে খুশির বদলে সবার মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবারের সবার কাছে একজন মা হয়ে যায়- অপরাধী। পিতা রাগে কন্যা সন্তান কোলে তুলে নেয় না। এই রকম বিরুপ পরিবেশে মেয়েটি তার শৈশব পার করে। এই শৈশবে কখনও কখনও চারপাশের মানুষের বিকৃত লালসার শিকার হতে হয়। দূর সর্ম্পকের ভাই বা বাবার কোনো বন্ধু চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে নির্জন জায়গায় নিয়ে তার স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়। মেয়েটির যে শৈশব আনন্দময় ও হাসি খুশিতে ভরা থাকার কথা, সেখানে তাকে অজানা ভয়ে বলতে না পারা এই ঘটনায় ভীতু হয়ে নিশ্চুপ থাকতে হয়। যৌবনের রেখা স্পষ্ট হয়ে যখন কিশোরীতে পরিণত হয়, তখনই চারপাশে একদল সুযোগ সন্ধানী ছেলেদের আনাগোনা দেখা যায়। তারা ভালোবাসার বার্তা নিয়ে চারপাশে ঘুরতে থাকে। মেয়েটি এক সময় এই ফাঁদে পা দেয়। ভালোলাগার ছেলেটির সাথে বিভিন্ন সুখের সুধা নিতে থাকে। মেয়েটি সারা জীবনে এক সাথে থাকার সপ্ন যখন বিভোর, সেই সময় ছেলেটি উড়াল দেয়। অন্য মৌচাকে, নতুন মধুর খোঁজে। মেয়েটি আঘাতে আঘাতে এক সময় দক্ষ প্রমিকা হয়ে উঠে। তখন মেয়েটির মন ভাংগা গড়ার খেলায় শামিল হয়। বহু প্রেমিকের মনে সপ্নের বীজ বপন করে, শেষমেশ টাকাওয়ালা মধ্যবয়সী বিত্তবান পুরুষের সাথে সংসার জীবন শুরু করে। এই পুরুষ মানুষ তাকে গলা ভর্তি সোনা আর ঘর ভরা সন্তান ছাড়া কিছুই দিতে পারে না। তাই ভালোবাসার সুঁধা পানে তাকে অন্য পুরুষ খুঁজে নিতে হয়। সময়ের পালাবদলে বয়সের চাপে যৌবণে ভাটা পড়ে। আকর্ষণীয় শরীর লাবণ্যহীন হয়ে যায়। চলে যায় বাতিলের তালিকায়। একটা সময় নিজ সন্তানের বউয়ের কাছে তিলে তিলে গড়া সংসারের ভার তুলে দিতে হয় নিরুপায় হয়ে। রাজ্যহীন রাজার মত অসহায়ের মত পড়ে থাকতে হয়। নিজের ছেলে বউয়ের অধীনে পরাধীন জীবন পার করতে হয়।
নারী বৈচিত্র্যময় ও নাটকীয় জীবনধারা নারীকে অনন্যা করে তুলেছে। পুরুষবিহীন পৃথিবী যেমন কল্পনা করা যায় না, তেমন'ই নারীবিহীন পৃথিবী ভাবা যায় না। কারণ সুন্দরের সব কিছুর কেন্দ্রে হচ্ছে নারী। শুভ্র ও নিরাপদ হউক সকল নারীর পথচলা।
নারী হচ্ছে অপার রহস্য এর লীলাভূমি, সমগ্র সুন্দরের উৎস। কিন্ত নারীকে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কঠিন ও বিপদ সংকুল পথ পাড়ি দিতে হয়। এ দেশে বহু পরিবারে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ট হলে খুশির বদলে সবার মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবারের সবার কাছে একজন মা হয়ে যায়- অপরাধী। পিতা রাগে কন্যা সন্তান কোলে তুলে নেয় না। এই রকম বিরুপ পরিবেশে মেয়েটি তার শৈশব পার করে। এই শৈশবে কখনও কখনও চারপাশের মানুষের বিকৃত লালসার শিকার হতে হয়। দূর সর্ম্পকের ভাই বা বাবার কোনো বন্ধু চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে নির্জন জায়গায় নিয়ে তার স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়। মেয়েটির যে শৈশব আনন্দময় ও হাসি খুশিতে ভরা থাকার কথা, সেখানে তাকে অজানা ভয়ে বলতে না পারা এই ঘটনায় ভীতু হয়ে নিশ্চুপ থাকতে হয়। যৌবনের রেখা স্পষ্ট হয়ে যখন কিশোরীতে পরিণত হয়, তখনই চারপাশে একদল সুযোগ সন্ধানী ছেলেদের আনাগোনা দেখা যায়। তারা ভালোবাসার বার্তা নিয়ে চারপাশে ঘুরতে থাকে। মেয়েটি এক সময় এই ফাঁদে পা দেয়। ভালোলাগার ছেলেটির সাথে বিভিন্ন সুখের সুধা নিতে থাকে। মেয়েটি সারা জীবনে এক সাথে থাকার সপ্ন যখন বিভোর, সেই সময় ছেলেটি উড়াল দেয়। অন্য মৌচাকে, নতুন মধুর খোঁজে। মেয়েটি আঘাতে আঘাতে এক সময় দক্ষ প্রমিকা হয়ে উঠে। তখন মেয়েটির মন ভাংগা গড়ার খেলায় শামিল হয়। বহু প্রেমিকের মনে সপ্নের বীজ বপন করে, শেষমেশ টাকাওয়ালা মধ্যবয়সী বিত্তবান পুরুষের সাথে সংসার জীবন শুরু করে। এই পুরুষ মানুষ তাকে গলা ভর্তি সোনা আর ঘর ভরা সন্তান ছাড়া কিছুই দিতে পারে না। তাই ভালোবাসার সুঁধা পানে তাকে অন্য পুরুষ খুঁজে নিতে হয়। সময়ের পালাবদলে বয়সের চাপে যৌবণে ভাটা পড়ে। আকর্ষণীয় শরীর লাবণ্যহীন হয়ে যায়। চলে যায় বাতিলের তালিকায়। একটা সময় নিজ সন্তানের বউয়ের কাছে তিলে তিলে গড়া সংসারের ভার তুলে দিতে হয় নিরুপায় হয়ে। রাজ্যহীন রাজার মত অসহায়ের মত পড়ে থাকতে হয়। নিজের ছেলে বউয়ের অধীনে পরাধীন জীবন পার করতে হয়।
নারী বৈচিত্র্যময় ও নাটকীয় জীবনধারা নারীকে অনন্যা করে তুলেছে। পুরুষবিহীন পৃথিবী যেমন কল্পনা করা যায় না, তেমন'ই নারীবিহীন পৃথিবী ভাবা যায় না। কারণ সুন্দরের সব কিছুর কেন্দ্রে হচ্ছে নারী। শুভ্র ও নিরাপদ হউক সকল নারীর পথচলা।
Tags
জীবনধারা