ক্ষমতার একটা তাপ আছে। সেটা কারো কারো বেলায় কম, আবার কারো বেলায় পারমানবিক চুল্লির চেয়েও বেশি। ক্ষমতার তাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখতে হয়। সেই শিক্ষাটা অনেক জায়গা থেকে আসে, যেমন:
১. পারিবারিক শিক্ষা থেকে
২. স্কুলসহ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে
৩. বন্ধু-বান্ধবসহ পাড়া প্রতিবেশীদের সাথে মেশার মাধ্যমে
৪. বই পড়ে
৫. ছোটবেলা থেকে শিশু সংগঠন করা, সাংস্কৃতিক চর্চা করা, ইত্যাদি থেকে
৬. প্রকৃতি থেকে যেমন, নদী, গাছপালা, খোলা প্রান্তর প্রভৃতির সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে
৭. সমাজের নানান স্তরের মানুষের সাথে আন্তরিকভাবে মেলামেশা করা ও উঠাবসার মাধ্যমে
৮. নিজের থেকে জ্ঞানী ও গুণী মানুষের সাথে চলাফেরার মাধ্যমে
৯. প্রশ্ন এবং উত্তর দেওয়ার চর্চা করার মাধ্যমে
১০. শুনতে ও বলতে শেখার মাধ্যমে
১১. প্রতিপক্ষের অবস্থানে নিজেকে স্থাপন করে ঘটনাকে দেখতে শেখা ও তা নিয়মিত চর্চা করার মাধ্যমে
১২. ধর্ম চর্চার মাধ্যমে
১৩. মানব কল্যাণ বিষয়টিকে আত্মস্থ করা ও চর্চা করার মাধ্যমে
১৪. অহংকার ও হিংসা বর্জনের মাধ্যমে
১৫. কোনটা দায়িত্ব আর কোনটা সেবা তার পার্থক্য বোঝার মাধ্যমে।
এখন প্রশ্ন হলো- আমাদের দেশে যারা ক্ষমতা চর্চা করার সুযোগ নেয়, তারা কি এই ধরনের একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নিজেদের তৈরি করেন? বিশেষ করে সমাজ, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, আইন-শৃঙ্খলা, বিচার বিভাগীয়সহ দেশ ও সরকারের নানান স্তরের ক্ষমতাবানরা কি ক্ষমতার তাপ সহ্য করার মতো করে নিজেদের তৈরি করে? তারপর ক্ষমতায় আসেন। নাকি প্রস্তুতি ছাড়াই ক্ষমতা চর্চা করার সুযোগ পান?
একটি সমাজ কতোটা সুন্দর ও মানবিক হবে সেটা নির্ভর করে সেই সমাজের মানুষগুলো কতোটা সুন্দর ও মানবিক চিন্তা ও চেতনার অধিকারী তার উপর। আর মানুষের মানবিকতা গড়ে উঠে উল্লেখিত বিষয়গুলো চর্চার মাধ্যমে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমতা অর্জন ও ক্ষমতা চর্চার পক্ষের মানুষ, মোটেই বিরোধী মানুষ নই। কিন্তু একইসঙ্গে আমি সমাজ, রাষ্ট্র, দেশ ও সামগ্রিকভাবে মানুষের কল্যাণে ক্ষমতার প্রয়োগের পক্ষের মানুষ।
আসুন আমরা সবাই সঠিক ক্ষমতার অধিকারী হই এবং সঠিকভাবে ক্ষমতার তাপকে ধারণ করি। ভরা পূর্ণিমায় যেমন চা রসিয়ে রসিয়ে খেতে হয়, প্রকৃতির সব রূপ সুধা যেমন বর্ষাতে শুষে নিতে হয়। তেমনি ভালোতে পূর্ণ মানুষই শুধু অধিকার রাখে ক্ষমতাশালী হওয়ার।
১. পারিবারিক শিক্ষা থেকে
২. স্কুলসহ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে
৩. বন্ধু-বান্ধবসহ পাড়া প্রতিবেশীদের সাথে মেশার মাধ্যমে
৪. বই পড়ে
৫. ছোটবেলা থেকে শিশু সংগঠন করা, সাংস্কৃতিক চর্চা করা, ইত্যাদি থেকে
৬. প্রকৃতি থেকে যেমন, নদী, গাছপালা, খোলা প্রান্তর প্রভৃতির সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে
৭. সমাজের নানান স্তরের মানুষের সাথে আন্তরিকভাবে মেলামেশা করা ও উঠাবসার মাধ্যমে
৮. নিজের থেকে জ্ঞানী ও গুণী মানুষের সাথে চলাফেরার মাধ্যমে
৯. প্রশ্ন এবং উত্তর দেওয়ার চর্চা করার মাধ্যমে
১০. শুনতে ও বলতে শেখার মাধ্যমে
১১. প্রতিপক্ষের অবস্থানে নিজেকে স্থাপন করে ঘটনাকে দেখতে শেখা ও তা নিয়মিত চর্চা করার মাধ্যমে
১২. ধর্ম চর্চার মাধ্যমে
১৩. মানব কল্যাণ বিষয়টিকে আত্মস্থ করা ও চর্চা করার মাধ্যমে
১৪. অহংকার ও হিংসা বর্জনের মাধ্যমে
১৫. কোনটা দায়িত্ব আর কোনটা সেবা তার পার্থক্য বোঝার মাধ্যমে।
এখন প্রশ্ন হলো- আমাদের দেশে যারা ক্ষমতা চর্চা করার সুযোগ নেয়, তারা কি এই ধরনের একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নিজেদের তৈরি করেন? বিশেষ করে সমাজ, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, আইন-শৃঙ্খলা, বিচার বিভাগীয়সহ দেশ ও সরকারের নানান স্তরের ক্ষমতাবানরা কি ক্ষমতার তাপ সহ্য করার মতো করে নিজেদের তৈরি করে? তারপর ক্ষমতায় আসেন। নাকি প্রস্তুতি ছাড়াই ক্ষমতা চর্চা করার সুযোগ পান?
একটি সমাজ কতোটা সুন্দর ও মানবিক হবে সেটা নির্ভর করে সেই সমাজের মানুষগুলো কতোটা সুন্দর ও মানবিক চিন্তা ও চেতনার অধিকারী তার উপর। আর মানুষের মানবিকতা গড়ে উঠে উল্লেখিত বিষয়গুলো চর্চার মাধ্যমে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমতা অর্জন ও ক্ষমতা চর্চার পক্ষের মানুষ, মোটেই বিরোধী মানুষ নই। কিন্তু একইসঙ্গে আমি সমাজ, রাষ্ট্র, দেশ ও সামগ্রিকভাবে মানুষের কল্যাণে ক্ষমতার প্রয়োগের পক্ষের মানুষ।
আসুন আমরা সবাই সঠিক ক্ষমতার অধিকারী হই এবং সঠিকভাবে ক্ষমতার তাপকে ধারণ করি। ভরা পূর্ণিমায় যেমন চা রসিয়ে রসিয়ে খেতে হয়, প্রকৃতির সব রূপ সুধা যেমন বর্ষাতে শুষে নিতে হয়। তেমনি ভালোতে পূর্ণ মানুষই শুধু অধিকার রাখে ক্ষমতাশালী হওয়ার।