☛ মানুষ বিপদে পড়লে আল্লাহকে ডাকে আর বিপদ সেরে গেলে আল্লাহকে ভুলে যায়। ভুলে যায় তার যখন কোন গতিই ছিলোনা, তখন আল্লাহ তাকে রক্ষা করেছিলো।
☛ মানুষ সামান্য দান করেই, নিজেকে দাতা হিসেবে সকলের সামনে তা তুলে ধরে। অথচ আল্লাহ এই সমগ্র বিশ্ব-ভূখণ্ড দান করেও নিজেকে সর্বদা লুকায়িত রেখেছে। ভুলে যান তার যা আছে সমস্ত কিছু আল্লাহ দিয়েছে।
☛ মানুষ সামান্য কিছু করেই নিজেকে শ্রেষ্ঠ ভাবে, অথচ আল্লাহ জগতের সমস্ত কিছু কার্যাদি করেও নিজের শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করার প্রয়োজন মনে করে না। যার কৃঞ্চিত করেই মানুষ ভাবে সব কিছু করে ফেলেছে!
☛ মানুষ পুন্য করার সময় চিন্তা করে, আল্লাহ তাকে এর বিনিময় সুখ লাভ করাবে। অথচ সে পাপ করার সময় ভুলে যায় তার এই পাপের জন্য তাকে সাজা দেওয়া হবে। আর পাপের পরিনাম সাজা, কষ্ট, যন্ত্রনা তাকে ভোগ করতে হবে। আর বস্তত সেটাই সর্বদা ঘটে থাকে। কিন্ত আমরা যখন এর ফল পাই। তখন আমরাই আবার আল্লাহকে দোষারোপ করি। হে আল্লাহ, এত কষ্টময় জীবন কেন দিলে? আমরা ভুলে যাই আমাদের পাপের কথা, আমাদের কৃত কর্মের কথা।
☛ মানুষ চিন্তা করে আল্লাহ যেনো সর্বদা তাকে সুখী রাখে অথচ আল্লাহর এই জগতে কত মানুষ দুঃখী, কতো অভাবী। যারা সব সময় তাদের সাহায্য প্রার্থনা করে, কিন্তু তারা কখনই তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করিনা। অথচ তারা সবসময় আল্লাহর কাছে কামনা করে তাদের সুখের জন্য।
☛ মানুষ এমন জীবন চায়, যে জীবন হোক সফলতাময়, কিন্তু সেই সফলতার জন্য মানুষ শ্রম করতে চায় না।
☛ মানুষ অন্যের অর্জনে হিংসা করে, ঈর্ষা করে, লোভ করে। অথচ সে জানেই না, সে চাইলেই এগুলো অর্জন করতে পারে।
☛ মানুষ তার সমগ্র জীবনে সর্বদা ইহকালেরই চিন্তা করে আর তার জন্য ধন, দৌলত, ঐর্শয্য, যশ, খ্যাতি অর্জন করে। অথচ সে বুঝতেই চায়না, তার মৃত্যুর সময় কিছুই তার সাথে যাবেনা। সে ভুলেই যায় তার পরকাল নিয়ে, আর ভোগ বিলাসে মত হয়ে পড়ে। আর তার পরিনাম পরলোকে কেবল যন্ত্রণাময়।
মানুষ মৃত্যু অবধারিত জেনেও, এমন ভাবে জীবন নির্বাহ করে, যেনো সে কখনও মরবেই না। অথচ মৃত্যু উপস্থিত হয়েই যায়। মানুষ তখন এমন ভাবে ভেংগে পড়ে, যেনো সে কখনও জানতোই না তার মৃত্যু নিশ্চিত ছিলো। আর মৃত্যু কখনও বলে আসেনা। আর মানুষ সর্বদা অপ্রস্তুতই থাকে।
✍ আমরা মানুষ নিজেদের কতো চালাকই না ভাবি। বস্তত আমাদের মতো বোকা অন্য কোন প্রানীই হয়তো নেই। কারন আমরা জগতের শ্রেষ্ঠ জীব তথা বুদ্ধিমান প্রানী হয়েও সব চাইতে বড় বোকামী আমরাই করি। আর তার পরিনামও আমাদেরই ভোগ করতে হয়। আর পরে আমরাই আল্লাহকে দোষারোপ করি, এমন পরিনামের জন্য।
☛ মানুষ সামান্য দান করেই, নিজেকে দাতা হিসেবে সকলের সামনে তা তুলে ধরে। অথচ আল্লাহ এই সমগ্র বিশ্ব-ভূখণ্ড দান করেও নিজেকে সর্বদা লুকায়িত রেখেছে। ভুলে যান তার যা আছে সমস্ত কিছু আল্লাহ দিয়েছে।
☛ মানুষ সামান্য কিছু করেই নিজেকে শ্রেষ্ঠ ভাবে, অথচ আল্লাহ জগতের সমস্ত কিছু কার্যাদি করেও নিজের শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করার প্রয়োজন মনে করে না। যার কৃঞ্চিত করেই মানুষ ভাবে সব কিছু করে ফেলেছে!
☛ মানুষ পুন্য করার সময় চিন্তা করে, আল্লাহ তাকে এর বিনিময় সুখ লাভ করাবে। অথচ সে পাপ করার সময় ভুলে যায় তার এই পাপের জন্য তাকে সাজা দেওয়া হবে। আর পাপের পরিনাম সাজা, কষ্ট, যন্ত্রনা তাকে ভোগ করতে হবে। আর বস্তত সেটাই সর্বদা ঘটে থাকে। কিন্ত আমরা যখন এর ফল পাই। তখন আমরাই আবার আল্লাহকে দোষারোপ করি। হে আল্লাহ, এত কষ্টময় জীবন কেন দিলে? আমরা ভুলে যাই আমাদের পাপের কথা, আমাদের কৃত কর্মের কথা।
☛ মানুষ চিন্তা করে আল্লাহ যেনো সর্বদা তাকে সুখী রাখে অথচ আল্লাহর এই জগতে কত মানুষ দুঃখী, কতো অভাবী। যারা সব সময় তাদের সাহায্য প্রার্থনা করে, কিন্তু তারা কখনই তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করিনা। অথচ তারা সবসময় আল্লাহর কাছে কামনা করে তাদের সুখের জন্য।
☛ মানুষ এমন জীবন চায়, যে জীবন হোক সফলতাময়, কিন্তু সেই সফলতার জন্য মানুষ শ্রম করতে চায় না।
☛ মানুষ অন্যের অর্জনে হিংসা করে, ঈর্ষা করে, লোভ করে। অথচ সে জানেই না, সে চাইলেই এগুলো অর্জন করতে পারে।
☛ মানুষ তার সমগ্র জীবনে সর্বদা ইহকালেরই চিন্তা করে আর তার জন্য ধন, দৌলত, ঐর্শয্য, যশ, খ্যাতি অর্জন করে। অথচ সে বুঝতেই চায়না, তার মৃত্যুর সময় কিছুই তার সাথে যাবেনা। সে ভুলেই যায় তার পরকাল নিয়ে, আর ভোগ বিলাসে মত হয়ে পড়ে। আর তার পরিনাম পরলোকে কেবল যন্ত্রণাময়।
মানুষ মৃত্যু অবধারিত জেনেও, এমন ভাবে জীবন নির্বাহ করে, যেনো সে কখনও মরবেই না। অথচ মৃত্যু উপস্থিত হয়েই যায়। মানুষ তখন এমন ভাবে ভেংগে পড়ে, যেনো সে কখনও জানতোই না তার মৃত্যু নিশ্চিত ছিলো। আর মৃত্যু কখনও বলে আসেনা। আর মানুষ সর্বদা অপ্রস্তুতই থাকে।
✍ আমরা মানুষ নিজেদের কতো চালাকই না ভাবি। বস্তত আমাদের মতো বোকা অন্য কোন প্রানীই হয়তো নেই। কারন আমরা জগতের শ্রেষ্ঠ জীব তথা বুদ্ধিমান প্রানী হয়েও সব চাইতে বড় বোকামী আমরাই করি। আর তার পরিনামও আমাদেরই ভোগ করতে হয়। আর পরে আমরাই আল্লাহকে দোষারোপ করি, এমন পরিনামের জন্য।