পৃথিবীতে এমন কিছু লােকের আগমন ঘটে যারা নিরন্তর এবং বিরতিহীনভাবে মানব সমাজের জন্য কাজ করে যান এবং জীবনের প্রতিটি মূহুর্তকে কাজে লাগান। নির্মোহ, নিরংকার, সরল ও সাদাসিদে জীবন যাপন করেন। দেওড়া গ্রামের কৃতি সন্তান জামিলুল হক (বকুল) এমনই একজন ব্যক্তি। সময়কে কাজে লাগিয়েছেন, জীবনের শেষ মূহুর্তে এসেও তিনি নিজেকে মানবতার কাজে নিয়ােজিত রেখেছেন। একজন আদর্শ শিক্ষাবিদ, মানবতার কল্যাণের প্রথম কাতারের একজন সৈনিক, সমাজকর্মী হিসেবে তাঁর জীবন থেকে বর্তমান প্রজন্মের অনেক কিছু শিক্ষণীয় আছে। আজকের সমাজ পরিবর্তন সময়ের দাবি। অশান্তি, বিশৃংখলা, সংঘাত, সন্ত্রাস, অনাচার-পাপাচার এবং নৈতিক মূল্যবােধের অবক্ষয়ের এ সমাজ পরিবর্তনের জন্য, যে ধরনের লােক প্রয়ােজন, জামিলুল হক (বকুল) তেমনই এক ব্যক্তিত্ব। সমাজে এ ধরনের লােকসংখ্যা যতাে বৃদ্ধি পাবে, একটি সুন্দর ও শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা ততাে উজ্জ্বল হবে।
প্রবাসে থাকার কারণে এই মহৎ ও সুন্দর জীবনের অধিকারী মানুষদের সাথে সাক্ষাৎ ও আন্তরিকভাবে কথা বলার সুযোগ সৃষ্টি হয় না। দেওড়া গ্রামের এক অনুষ্ঠান শেষে সন্ধ্যায় একদিন অামার সুযোগ হয়েছিল। অামি নিজেকে ধন্য মনে করছি। আমরা সবাই যেন জামিলুল হক (বকুল) সাহেবের মতাে মানব কল্যাণে ব্ৰতী হতে পারি এবং মানবতার বন্ধু ও শিক্ষক, মানবতার মুক্তির দিশারী বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সাল্লামের পদাঙ্ক অনুসরণ করে দুনিয়ার কল্যাণ ও আখেরাতে নাজাতের পথে মানব সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন এবং আমাদের সহায় হােন- আমীন।
প্রবাসে থাকার কারণে এই মহৎ ও সুন্দর জীবনের অধিকারী মানুষদের সাথে সাক্ষাৎ ও আন্তরিকভাবে কথা বলার সুযোগ সৃষ্টি হয় না। দেওড়া গ্রামের এক অনুষ্ঠান শেষে সন্ধ্যায় একদিন অামার সুযোগ হয়েছিল। অামি নিজেকে ধন্য মনে করছি। আমরা সবাই যেন জামিলুল হক (বকুল) সাহেবের মতাে মানব কল্যাণে ব্ৰতী হতে পারি এবং মানবতার বন্ধু ও শিক্ষক, মানবতার মুক্তির দিশারী বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সাল্লামের পদাঙ্ক অনুসরণ করে দুনিয়ার কল্যাণ ও আখেরাতে নাজাতের পথে মানব সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন এবং আমাদের সহায় হােন- আমীন।