আজব দুনিয়া

সকাল বেলা চাঁদ ওঠে আর সূর্য ওঠে রাতে,

পাখি ভাসে জলেতে আর মাছ থাকে গাছে।

স্থলপথে বিমান চলে আকাশ পথে গাড়ি, 

শূন্যে আছে দোদুল্যমান যত ঘর বাড়ি।


গরু-ছাগল পাঠশালা যায় মানুষ চরে মাঠে,

বাঁদর সেথায় নাপিত ভায়া দাড়ি গোঁফ চাঁচে।

বনের রাজা হুলোবিড়াল হালুম হালুম ডাকে,

সিংহ মশাই ভয়ে কেমন লেজ গুটিয়ে থাকে।


গাছের পাতা নীল ধারা সবুজ ধারা জল,

ফুল পরে ফোটে আর আগে ফলে ফল।

নেংটি ইঁদুর বাঘের মাসি নয়কো বাঘ মামা,

মানুষ ছাড়া সবাই সেথায় গায়ে দেয় জামা। 


শীতকালে বেজায় গরম- গরম কালে শীত,

কারোর নাকি মরণ কালে গায় খুশীর গীত। 

হাতির আকার বড্ড ছোট অনেক বড় মাছি,

সুখের কথায় কাঁন্না আসে ফুলের গন্ধে হাঁচি।


বেজি লুকায় হেতায় হোতায় সাপকে করে ভয়,

জীবজন্তু পশু-পাখি সবাই কথা কয়।

ঘোড়া সেথায় পাড়ে ডিম খায় খুঁটে দানা,

এমন কোন দেশ কি আছে নাকি জানা? 


আছে সে এক আজব দেশ সবাই নাও শুনিয়া,

কল্পরাজ্যে আছে যে এক আজব দুনিয়া।

আজব দুনিয়া


Post a Comment

Previous Post Next Post

Contact Form