আমরা সবাই হাসতে ভালোবাসি। হাসি আল্লাহ্র এক বিশেষ দান। মানুষ একমাত্র সৃষ্টি যাকে বিধাতা হাসার ক্ষমতা দিয়েছেন। হাসির মাধ্যমে খুব সহজেই অন্যের মন জয় করা যায়। কিছু মানুষের হাসি দেখলে আমরা আনন্দে অভিভূত না হয়ে পারি না, আবার কিছু মানুষের হাসি দেখলে মনে হয় কেউ একজন আমাদের শরীরে এসিড ঢেলে দিল। কিছু মানুষকে মানুষ মনে রাখে হাসির কারনে, কিছু মানুষের হাসি অন্য মানুষের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। একজনের হাসিতে ভেসে ওঠে অন্য একজনের মুখ। মানুষের চেহারার সম্পূর্ণ সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় যদি তার চেহারায় হাসি না থাকে। মানুষ যখন বোকা হয়ে যায় তখনি তার পাশের মানুষটি তার বোকামি দেখে হাসে। কিছু মানুষকে আমরা বোকা বানাই নিজেরা হাসার জন্য। তবে, অনেক সম্পর্ক নষ্ট হয় অন্যকে বোকা বানানোর জন্য। তাই, ক্ষণিকের আনন্দের জন্য প্রিয় মানুষকে বোকা বানিয়ে হাসার কোন মানে হয় না।
কিছু মানুষ চাইলেও হাসতে পারেন না। তারা রোবট টাইপের মানুষ। তাদের থেকে দূরে থাকা ভালো। কেননা, একজন রোবট টাইপের লোক যতক্ষণ আপনার পাশে থাকবে আপনাকে রোবট বানিয়ে রাখবে আর একজন হাস্য রসিক লোক আপনাকে হাসতে বাধ্য করবে আর হাসতে শিখাবে। প্রকৃতিগত ভাবে একজন মেয়ে একজন ছেলের থেকে বেশি হাসে। আমার ধারনা, একজন কল্পনা বিলাসী মানুষ সাধারন মানুষ থেকে বেশি প্রান খুলে হাসতে পারে। আপনি যদি আপনার কথা দিয়ে অন্য কোন মানুষকে হাসাতে পারেন তাহলে বুঝবেন অন্যের হৃদয়ে আপনি একটু হলেও জায়গা করতে পেরেছেন। উচ্চ স্বরে হাসি খোলা মনের পরিচায়ক। কেউ যদি প্রশ্ন করে পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর হাসি কার? আপনি হয়ত আমার সাথে একমত হবেন, যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাসি হল– মায়ের মুখের হাসি। মানুষকে যেমন বিধাতা হাসার ক্ষমতা দিয়েছেন, তেমনি মানুষের হাসি বুঝার ক্ষমতাও দিয়েছেন। অর্থাৎ কোনটা মন থেকে আসা হাসি আর কোনটা বিদ্রুপের হাসি তা একজন জ্ঞানী মানুষ খুব সহজেই বুঝতে পারেন। মানুষ কোন শারীরিক আঘাতে যতটা না কষ্ট পায় তার চাইতে বেশি মানুষিক কষ্ট পায় মানুষের বিদ্রুপের হাসিতে।
হাসি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হাসলে শরীরের ইমিউন কার্য ক্ষমতা বেড়ে যায়। রক্তে এড্রেনালিনের পরিমান হ্রাস পায়। ফলে, সর্দি-কাশি , জ্বর বা ছোট খাট রোগ আক্রান্ত করার সুযোগ পায় না। অনেক রোগ নিজে নিজেই সেড়ে যায়। হাসি ব্লাড প্রেশার লো করে। বিরক্তিতে ভ্রু কুচকাতে আমাদের ৪৩ টি পেশীকে পরিশ্রম করতে হয় আর মুচকি হাসতে লাগে মাত্র ১৭ টি।
মানুষের আসল হাসি মনে। আপনার মনকে প্রফুল্ল করার প্রধান হাতিয়ার হাসি। তাই, মন খুলে হাসুন।
কিছু মানুষ চাইলেও হাসতে পারেন না। তারা রোবট টাইপের মানুষ। তাদের থেকে দূরে থাকা ভালো। কেননা, একজন রোবট টাইপের লোক যতক্ষণ আপনার পাশে থাকবে আপনাকে রোবট বানিয়ে রাখবে আর একজন হাস্য রসিক লোক আপনাকে হাসতে বাধ্য করবে আর হাসতে শিখাবে। প্রকৃতিগত ভাবে একজন মেয়ে একজন ছেলের থেকে বেশি হাসে। আমার ধারনা, একজন কল্পনা বিলাসী মানুষ সাধারন মানুষ থেকে বেশি প্রান খুলে হাসতে পারে। আপনি যদি আপনার কথা দিয়ে অন্য কোন মানুষকে হাসাতে পারেন তাহলে বুঝবেন অন্যের হৃদয়ে আপনি একটু হলেও জায়গা করতে পেরেছেন। উচ্চ স্বরে হাসি খোলা মনের পরিচায়ক। কেউ যদি প্রশ্ন করে পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর হাসি কার? আপনি হয়ত আমার সাথে একমত হবেন, যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাসি হল– মায়ের মুখের হাসি। মানুষকে যেমন বিধাতা হাসার ক্ষমতা দিয়েছেন, তেমনি মানুষের হাসি বুঝার ক্ষমতাও দিয়েছেন। অর্থাৎ কোনটা মন থেকে আসা হাসি আর কোনটা বিদ্রুপের হাসি তা একজন জ্ঞানী মানুষ খুব সহজেই বুঝতে পারেন। মানুষ কোন শারীরিক আঘাতে যতটা না কষ্ট পায় তার চাইতে বেশি মানুষিক কষ্ট পায় মানুষের বিদ্রুপের হাসিতে।
হাসি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হাসলে শরীরের ইমিউন কার্য ক্ষমতা বেড়ে যায়। রক্তে এড্রেনালিনের পরিমান হ্রাস পায়। ফলে, সর্দি-কাশি , জ্বর বা ছোট খাট রোগ আক্রান্ত করার সুযোগ পায় না। অনেক রোগ নিজে নিজেই সেড়ে যায়। হাসি ব্লাড প্রেশার লো করে। বিরক্তিতে ভ্রু কুচকাতে আমাদের ৪৩ টি পেশীকে পরিশ্রম করতে হয় আর মুচকি হাসতে লাগে মাত্র ১৭ টি।
মানুষের আসল হাসি মনে। আপনার মনকে প্রফুল্ল করার প্রধান হাতিয়ার হাসি। তাই, মন খুলে হাসুন।