কবর-মাজারের ভক্তরা যখন সে সকল স্থানে গমন করে, তারা সাথে নিয়ে যায় গরু, ছাগল, মুরগি, ডিমসহ নানারকম খাদ্য সামগ্রী অর্থকড়ি। উদ্দেশ্য এগুলো মাজারের অধিবাসীর নৈকট্য হাছিলের জন্য পেশ করা। কখনো তারা মাজারের ওলী বা পীরের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু যবেহ করে, তাদের কবর তাওয়াফ করে, কবরের মাটি নিয়ে মুখে মাথায় মাখে, প্রয়োজন পূরন ও বিপদ উদ্ধারের জন্য প্রার্থনা জানায়। এ সমস্ত কবর পূজারীদের অনেকে এমনও আছে যারা এ সমস্ত পীর-বুযুর্গের নাম, মৃত ওলীর নামে কসম করে। কেউ যদি কোন বিষয়ে তাদের সামনে মহান আল্লাহর নামে কসম করে তবে তারা তা গ্রহন করে না এবং বিশ্বাসও করে না। যখন ওলী বা পীরের নামে শপথ করে তখন তা গ্রহন করে ও বিশ্বাস করে।
আপনি দেখতে পাবেন... যিয়ারতকারীদের মধ্যে কি রকম বিনয় ও প্রশান্তি বিরাজ করছে। এমনভাবে প্রভাবিত হয়েছে যে, ভয়-ভীতি ও আশা-আকাঙ্খায় দু'চোখ অশ্রু প্লাবিত হচ্ছে। মাজারস্থ এ সমস্ত ব্যাক্তিগন যেন এ দুনিয়ার মা'বূদ, এরাই মানুষের ত্রানকর্তা। অথচ আল্লাহর সাথে অন্য কারো ইবাদত- চাই সে নবী হোক বা ফেরেশতা। আল্লাহ না তার অনুমতি দিয়েছেন, না তিনি এতে সন্তুষ্ট। কেননা তা সুস্পষ্ট শিরক।
আপনি দেখতে পাবেন... যিয়ারতকারীদের মধ্যে কি রকম বিনয় ও প্রশান্তি বিরাজ করছে। এমনভাবে প্রভাবিত হয়েছে যে, ভয়-ভীতি ও আশা-আকাঙ্খায় দু'চোখ অশ্রু প্লাবিত হচ্ছে। মাজারস্থ এ সমস্ত ব্যাক্তিগন যেন এ দুনিয়ার মা'বূদ, এরাই মানুষের ত্রানকর্তা। অথচ আল্লাহর সাথে অন্য কারো ইবাদত- চাই সে নবী হোক বা ফেরেশতা। আল্লাহ না তার অনুমতি দিয়েছেন, না তিনি এতে সন্তুষ্ট। কেননা তা সুস্পষ্ট শিরক।